চ্যানেল হিন্দুস্তান ব্যুরো :
তারকেশ্বর মন্দিরের পরিচালন সমিতির মাথায় মমতা ঘনিষ্ঠ ফিরহাদ হাকিম কে বসানোয় যে বিতর্ক তৈরী হয়েছিল, সেই বিতর্ক এবার জ্বালামুখীতে।
হিমাচল প্রদেশের কাংড়ার শক্তিপীঠ জ্বালামুখী মন্দিরে অ-হিন্দুরা কেন প্রশাসনিক ক্ষমতায় থাকবে এই বিষয়ে প্রশ্ন তুললেন বিজেপি সংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামী (Subhramanium Swami)।
হিমাচল প্রদেশ সরকারের কাছে তোলা তাঁর এই প্রশ্নের প্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছে বিতর্ক।
মূলত স্বামী এই বিষয়ে একটি টুইট করেছেন। তিনি লিখেছেন, “মন্দিরের পরিচালন কমিটিতে অ-হিন্দুদের অগ্রাধিকার দিয়েছে হিমাচল প্রদেশ সরকার। সরকার রাজ্যের প্রায় সব মন্দিরের ওপর নিজের আধিপত্য কায়েম করেছে। রাজনৈতিক নেতা ও বাবুসমাজ মন্দিরগুলোকে ব্যক্তিগত সম্পত্তি বলে মনে করেন।
মন্দিরের প্রশাসনিক ব্যবস্থার মূল নির্ধারক হলেন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং।”
স্বামী টুইটারে সরকারি নির্দেশনামার ছবি পোস্ট করেছেন। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, এই বিষয়ে কোনও ধারণা আছে কি? স্বামীর টুইট ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগেনি। এখনও পর্যন্ত লাইক পড়েছে 7,960টি। রি টুইট 2,233টি। আপাতত নেটিজেনরা দ্বিধাবিভক্ত এই বিষয়ে।
কেউ সরাসরি আক্রমণ করেছেন সরকারকে। কেউ আবার গোষ্ঠী বিবাদের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এই টুইটের প্রেক্ষিতে কাংড়ার ডিসি রাকেশ কুমার প্রজাপতি জানান, “আগের সরকার 2017 সালে এঁদের নিয়োগ করে। পরে স্থানীয় জনগণের আপত্তিতে এঁদের সরানো হয়।